You will not be allowed to compare more than 4 products at a time
View compareLal Chal/গঞ্জিয়া লাল চাল ২০ কেজি
Lal Chal/গঞ্জিয়া লাল চাল ২০ কেজি
Vendor
Ghorer BazarProduct Type
More Payment Option
Let us know about your query!
Contact UsDescription
Reviews
Description
গাঞ্জিয়া আমন প্রজাতির ধান থেকে তৈরি হাফ সিদ্ধ চাল, ফাইবারযুক্ত চাল এবং চাতালে (সনাতন পদ্ধতিতে) প্রস্তুত করা হয়। লাল চালের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এতে বেশি আঁশ থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এটি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, হজমে সহায়তা করে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য লাল চাল সাদা চালের চেয়ে ভালো। এছাড়া, লাল চাল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে, ফলে এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী।
স্বাস্থ্য উপকারিতা:
লাল চালে ফাইবার অনেক বেশি থাকায় তা পেট ভরা রাখে বেশি সময়, ফলে খাওয়া কম হয় এবং পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখার মাধ্যমে ওজন কমাতে সহায়তা করে। লাল চালে রয়েছে সেলেনিয়াম নামের একটি উপাদান, যা হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া, লাল চাল একটি নিম্ন গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (জিআই) খাদ্য, যার ফলে হজমের পর লাল চাল থেকে সুগার কম হারে নিঃসরিত হয়। এর ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা হুট করেই বাড়ে না এবং এটি ভালোভাবে দেহে শোষিত ও অপসারিত হয়।
লাল চাল খাওয়ার নিয়ম:
ধোয়া: প্রথমে লাল গাঞ্জিয়া চাল ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। ধোয়ার মাধ্যমে চালের ময়লা বা অতিরিক্ত আর্দ্রতা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
ভিজিয়ে রাখা (ঐচ্ছিক): রান্নার আগে চাল ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখতে পারেন। এতে চাল দ্রুত সেদ্ধ হবে এবং তার পুষ্টিগুণ বেশি থাকবে।
রান্না: সাধারণত ১ কাপ চালের জন্য ২-২.৫ কাপ পানি ব্যবহার করতে হবে। পানির পরিমাণ চালের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। ভাত রান্নার জন্য সেদ্ধ করতে চাইলে মৃদু আঁচে ১৫-২০ মিনিট সময় দেওয়া উচিত।
ওজন কমানোর জন্য: যদি আপনি ওজন কমানোর জন্য লাল গাঞ্জিয়া চাল খাচ্ছেন, তাহলে ভাতের সাথে বেশি তেল ব্যবহার না করে, সহজ ও স্বাস্থকর উপায়ে খাওয়া উচিত।
প্রতি দিন খাওয়া: সুষম খাদ্য তালিকার অংশ হিসেবে প্রতিদিন একটি মাঝারি পরিমাণ লাল গাঞ্জিয়া চাল খাওয়া যেতে পারে, যা আপনাকে প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করবে।
লাল চাল সংরক্ষণের নিয়ম:
শুষ্ক এবং শীতল স্থানে সংরক্ষণ: লাল চালকে আর্দ্রতা ও তাপমাত্রার পরিবর্তন থেকে রক্ষা করতে হবে। এটি একটি শীতল এবং শুকনো স্থানে রাখলে চাল দীর্ঘ সময় ভালো থাকে।
বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ: চালের গুণগত মান বজায় রাখতে, তা বায়ুরোধী পাত্রে রাখা উচিত। এতে আর্দ্রতা এবং তাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
অন্ধকার জায়গায় সংরক্ষণ: আলো ও তাপের প্রভাব থেকে চালের স্বাদ ও গুণমান নষ্ট হতে পারে। তাই চালকে অন্ধকার ও শীতল জায়গায় রাখতে হবে।
গন্ধ থেকে দূরে রাখা: চালকে গন্ধযুক্ত পণ্য থেকে দূরে রাখতে হবে, যাতে চালের স্বাদ ও গুণমান অক্ষুণ্ণ থাকে।
প্যাকেট সিল করে রাখা: চালের প্যাকেট খোলার পর, তা আবার সিল করে ভালোভাবে বন্ধ করে রাখতে হবে, যাতে বাতাস বা আর্দ্রতা চালের মধ্যে প্রবেশ করতে না পারে।
Reviews
